Advertisement
  • হোম
  • শিক্ষা
  • ডাকসু নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আবিদুল ইসলামের

ডাকসু নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আবিদুল ইসলামের

আমার সংবাদ

প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডাকসু নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আবিদুল ইসলামের
ডাকসু নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আবিদুল ইসলামের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রশাসনের চরম ব্যর্থতার অভিযোগ করেছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সহ-সভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান।

মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

আবিদুল ইসলাম বলেন, “অমর একুশে হলে গিয়েছি, সেখানে কারচুপির প্রমাণ পেয়েছি। রোকেয়া হলেও কথা বলেছি, তারাও বলেছেন কারচুপি হয়েছে। এটা কোনোভাবেই আশা করিনি।”

তিনি অভিযোগ করেন, “আমরা যখন বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে গিয়েছি, আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। আমাদের সময় নষ্ট করা হয়েছে। সকাল থেকে আমাদের পোলিং এজেন্টদেরও কেন্দ্রে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে। প্যানেলের নম্বর শিট নিতে গেলেও বিভিন্ন স্থানে বাধার মুখে পড়েছি।”

রোকেয়া হলের এক শিক্ষার্থীর অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে আবিদুল ইসলাম বলেন, “এক ছাত্রী ভোটকেন্দ্র থেকে বের হয়ে আমাদের জানান— তাদের দেওয়া ব্যালট পেপারে আগে থেকেই সাদিক কায়েম ও এস এম ফরহাদের নামে ক্রস চিহ্ন দেওয়া ছিল। এমন ঘটনা শুধু রোকেয়া হলেই নয়, অমর একুশে হলেও ঘটেছে। পরে চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে অনুসন্ধান করতে গেলে তারা জানান, কীভাবে এ ঘটনা ঘটেছে তারা জানেন না। সুতরাং, দুটি কেন্দ্রে প্রমাণ পাওয়া গেছে মানে অন্য কেন্দ্রগুলোতেও এমন ঘটতে পারে।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা জানি না কত ব্যালটে এমন চিহ্ন দেওয়া হয়েছে, এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি। রোকেয়া হলের নির্বাচনী কর্মকর্তা আমাদের এক প্রার্থীর ব্যালট নম্বর বিতরণের কারণে তার ছাত্রত্ব বাতিলের হুমকি দিয়েছেন। অথচ শিবিরের কর্মীদের একই কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে।”

সকালে তার বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে বিশাল প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছিল, যেখানে মূলধারার কিছু গণমাধ্যমও বিভ্রান্ত হয়েছিল। পরে তারা অবশ্য সংশোধনী দিয়েছে। মিডিয়ার প্রতিবেদনেও কারচুপির তথ্য উঠে এসেছে। এসব বিষয়ে আমরা একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছি।”

ইএইচ

Lading . . .