ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানে কী কী ধরনের চাকরির সুযোগ আছে এবং চাকরি পেতে কী ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন হয়?
ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানে কী কী ধরনের চাকরির সুযোগ আছে এবং চাকরি পেতে কী ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন হয়?
উত্তর: ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে ম্যানুফ্যাকচারিং, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট, সাপ্লাই চেইন, গবেষণা ও উন্নয়ন, হিউম্যান রিসোর্স, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্টস, ডেটা অ্যানালিটিকস সহ অনেক বিভাগে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে কমপক্ষে স্নাতক পাস হতে হয়। এ খাতে তরুণদের কাজ করার অনেক সুযোগ আছে। পরিশ্রমী হলে খুব সহজেই পদোন্নতি পাওয়া যায়।
উত্তর: ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে ম্যানুফ্যাকচারিং, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট, সাপ্লাই চেইন, গবেষণা ও উন্নয়ন, হিউম্যান রিসোর্স, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্টস, ডেটা অ্যানালিটিকস সহ অনেক বিভাগে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে কমপক্ষে স্নাতক পাস হতে হয়। এ খাতে তরুণদের কাজ করার অনেক সুযোগ আছে। পরিশ্রমী হলে খুব সহজেই পদোন্নতি পাওয়া যায়।
প্রশ্ন :আপনাদের প্রতিষ্ঠানে কোন বিভাগে লোকবল বেশি নিয়োগ দেওয়া হয় এবং ভাইভাতে কী কী বিষয় যাচাই করা হয়?
আপনাদের প্রতিষ্ঠানে কোন বিভাগে লোকবল বেশি নিয়োগ দেওয়া হয় এবং ভাইভাতে কী কী বিষয় যাচাই করা হয়?
উত্তর: রেনাটা পিএলসিতে বর্তমানে ১৩ হাজার ৫০০–এর বেশি কর্মী কর্মরত। প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি নিয়োগ হয় সেলস, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্সে। প্রথমে আমরা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিয়োগের তথ্য প্রকাশ করি। এরপর আবেদনগুলো যাচাই করে লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা এবং বিভিন্ন পদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধাপে প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। বিক্রয় বিভাগে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানি থেকে ট্রেনিং প্রোগ্রাম দেওয়া হয় নিয়োগের আগে। ভাইভায় প্রার্থীর বাস্তব জ্ঞান, বিশ্লেষণী ক্ষমতা, উদ্ভাবনী চিন্তাধারা এবং দায়িত্ব নেওয়ার মানসিকতা যাচাই করা হয়।
উত্তর: রেনাটা পিএলসিতে বর্তমানে ১৩ হাজার ৫০০–এর বেশি কর্মী কর্মরত। প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি নিয়োগ হয় সেলস, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্সে। প্রথমে আমরা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিয়োগের তথ্য প্রকাশ করি। এরপর আবেদনগুলো যাচাই করে লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা এবং বিভিন্ন পদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধাপে প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। বিক্রয় বিভাগে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানি থেকে ট্রেনিং প্রোগ্রাম দেওয়া হয় নিয়োগের আগে। ভাইভায় প্রার্থীর বাস্তব জ্ঞান, বিশ্লেষণী ক্ষমতা, উদ্ভাবনী চিন্তাধারা এবং দায়িত্ব নেওয়ার মানসিকতা যাচাই করা হয়।
প্রশ্ন :অভিজ্ঞতা ছাড়া কি ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া যায়?
অভিজ্ঞতা ছাড়া কি ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া যায়?
উত্তর: নবীন স্নাতকদের জন্য ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানে একাধিক চাকরি রয়েছে, যেখানে আগের চাকরির অভিজ্ঞতা লাগে না। তবে এ ক্ষেত্রে পরিশ্রমী ও শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। পরিশ্রমী হলে খুব সহজেই পদোন্নতি পাওয়া যায়।
উত্তর: নবীন স্নাতকদের জন্য ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানে একাধিক চাকরি রয়েছে, যেখানে আগের চাকরির অভিজ্ঞতা লাগে না। তবে এ ক্ষেত্রে পরিশ্রমী ও শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। পরিশ্রমী হলে খুব সহজেই পদোন্নতি পাওয়া যায়।
প্রশ্ন :কোন কোন বিষয়ে পড়লে ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে কাজ বেশি মেলে?
কোন কোন বিষয়ে পড়লে ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে কাজ বেশি মেলে?
উত্তর: ওষুধশিল্পে কাজের সুযোগ এখন শুধু ফার্মেসি বা মেডিকেলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছে বহু শাখা, যেখানে বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা করে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ রয়েছে। যেমন ফার্মেসি, লাইফ সায়েন্স, ভেটেরিনারি সায়েন্স, চিকিৎসক, বায়োটেকনোলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজনেস, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং, হিউম্যান রিসোর্সেস, ডেটা অ্যানালাইসিস ইত্যাদি।
উত্তর: ওষুধশিল্পে কাজের সুযোগ এখন শুধু ফার্মেসি বা মেডিকেলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছে বহু শাখা, যেখানে বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা করে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ রয়েছে। যেমন ফার্মেসি, লাইফ সায়েন্স, ভেটেরিনারি সায়েন্স, চিকিৎসক, বায়োটেকনোলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজনেস, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং, হিউম্যান রিসোর্সেস, ডেটা অ্যানালাইসিস ইত্যাদি।
প্রশ্ন :আগামী দিনে কাজের সুযোগের জন্য ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ কেমন?
আগামী দিনে কাজের সুযোগের জন্য ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ কেমন?
উত্তর: বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ও দ্রুত বর্ধনশীল শিল্প হিসেবে ওষুধ খাতের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। দেশের ৯৮ শতাংশ ওষুধের চাহিদা এখন স্থানীয়ভাবে পূরণ হয় এবং এই খাত আন্তর্জাতিক রপ্তানিতেও বড় ভূমিকা রাখছে। যাঁরা আগ্রহ, দক্ষতা এবং শেখার ও সেবার মানসিকতা নিয়ে আসেন, তাঁদের জন্য ওষুধশিল্পে রয়েছে অফুরন্ত সম্ভাবনা। এটি এমন একটি খাত, যেখানে প্রতিনিয়ত শেখা যায়, নিজেকে গড়ে তোলা যায় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদান রাখার সুযোগ তৈরি হয়।
উত্তর: বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ও দ্রুত বর্ধনশীল শিল্প হিসেবে ওষুধ খাতের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। দেশের ৯৮ শতাংশ ওষুধের চাহিদা এখন স্থানীয়ভাবে পূরণ হয় এবং এই খাত আন্তর্জাতিক রপ্তানিতেও বড় ভূমিকা রাখছে। যাঁরা আগ্রহ, দক্ষতা এবং শেখার ও সেবার মানসিকতা নিয়ে আসেন, তাঁদের জন্য ওষুধশিল্পে রয়েছে অফুরন্ত সম্ভাবনা। এটি এমন একটি খাত, যেখানে প্রতিনিয়ত শেখা যায়, নিজেকে গড়ে তোলা যায় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদান রাখার সুযোগ তৈরি হয়।