কেন্দুয়ায় বিএনপির কর্মী সমাবেশে বক্তব্য দেন দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. মো. রফিকুল ইসলাম হিলালী: ছবি যায়যায়দিন

কেন্দুয়ায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার বলাইশিমুল ইউনিয়ন বিএনপি ও সকল অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে বুধবার বিকেলে গোপালপুর হাইস্কুল মাঠে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বলাইশিমুল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইদ্রিস আলীর সভাপতিত্বে এবং ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও নেত্রকোনা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ড. মো. রফিকুল ইসলাম হিলালী।

এছাড়াও বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কৃষকদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন খান মিলকী,

আটপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাছুম চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন ভুইয়া, সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান ভুইয়া মজনু,

বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন, তেলিগাতি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারন সম্পাদক মাসুদ, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সাধারন সম্পাদক রাহাত প্রমুখ।

আটপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাছুম চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন ভুইয়া, সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান ভুইয়া মজনু,

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিএনপির নমিনী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বলেন, ‘১৯৮৪ সাল থেকে ২০২৫ সাল দীর্ঘ ৪২ বছর আমার রাজনৈতিক জীবনে আমি একদিনের জন্যও দল পরিবর্তন করি নাই।

আমি অসংখ্যবার কারাবরণ করেছি। এরমধ্যে রাজনৈতিক কারনে আমার বৃদ্ধ পিতাসহ কারাবরণ করেছি।

নেত্রকোনার ইতিহাসে আমি সবোর্চ্চ রাজনৈতিক মামলার আসামি হয়েছি। ১৯৯৮ সালে আমার বাড়িতে হাজার হাজার আওয়ামীলীগ সন্ত্রাসীর প্রকাশ্যে হামলার সময়ও আমি পিছু হটে যাইনি।

আমি কখনও পিঠ দেখাই না। ছাত্রদলের সভাপতি থাকাকালে চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি একাধিকবার গুলিবিদ্ধ হয়েছিলাম। আমি নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে ৪২ বছর যাবৎ আপনাদেরকে নিয়ে বিএনপির জন্য কাজ করে যাচ্ছি।’

আমি অসংখ্যবার কারাবরণ করেছি। এরমধ্যে রাজনৈতিক কারনে আমার বৃদ্ধ পিতাসহ কারাবরণ করেছি।

নেত্রকোনার ইতিহাসে আমি সবোর্চ্চ রাজনৈতিক মামলার আসামি হয়েছি। ১৯৯৮ সালে আমার বাড়িতে হাজার হাজার আওয়ামীলীগ সন্ত্রাসীর প্রকাশ্যে হামলার সময়ও আমি পিছু হটে যাইনি।

তিনি আরও বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট বিরোধী আন্দোলনে আমি আপনাদের পাশে ছিলাম, ভবিষ্যতেও থাকব। আমি সবোর্চ্চ হয়রানির শিকার হয়েও একদিনের জন্য জাতীয় পার্টিতে যাইনি, আওয়ামীলীগে যাইনি।

১৯৮৪ সালে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে সম্পৃত্ত হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত বিএনপির রাজনীতিতে রয়েছি। আমার শরীরে কোন বেঈমানীর রক্ত নাই।’

১৯৮৪ সালে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে সম্পৃত্ত হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত বিএনপির রাজনীতিতে রয়েছি। আমার শরীরে কোন বেঈমানীর রক্ত নাই।’